গাছ একটি অতি প্রয়োজনীয় উপাদান। আমরা যে এখানে মানে পৃথিবীতে বেঁচে আসি তার এক মাত্র মাধ্যম হল গাছ। যেমন গাছ ছাড়া আমরা এক বিন্দুও বেঁচে থাকতে পারবোনা। তা জানা সত্তে ও আমরা প্রতি দিন হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলি। যা আমাদের পরিবেশের জন্য বড় ক্ষতিকর।
এটি উত্তর ঘানার বিলিসিনা গ্রাম যেখানে একটি গাছ তাদেরকে অতি দরকারি মাধ্যম করে দিচ্ছে। যার মাধ্যমে তারা একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। আর যার মাধ্যমে এটি তারা করে তা হলে একটি নিম গাছ। যেটি তাদের একমাত্র নেটওয়ার্কের উৎস। কেননা এই জায়গা ছাড়া আর কোথাও মোবাইলের সিগন্যাল পাওয়া যায়না। তাই এই তাদের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম।
এই নিম গাছের মাধ্যমে তারা তাদের প্রিয়জনের সাথে যোগাযোগ করে থাকে। কিন্তু কিভাবে করে তা জানা যাক এক গ্রামবাসীর কাছ থেকে।
এক গ্রাম বাসি বলেনঃ এই গাছটি আমাদের কাছে খুবি গুরুত্বপূর্ণ এবং পুর গ্রাম এর উপর নির্ভর করে থাকে। কারণ পুরো গ্রামের এটি এক মাত্র জায়গা যেখানে আমরা কল করা বা ধরার জন্য নেটওয়ার্কের সিগন্যাল পাই। তাই আমরা এই গাছটিকে ঠিক মত যত্ন করি। এই গাছের কিছু হলে এই গ্রাম শেষ। যার ফলে আমরা সকল গ্রামবাসীরা এটিকে দেখাশুনা করে থাকি।
এই গ্রামের বেশির ভাগ মানুষের কাছে মোবাইল আছে। কিন্তু সেটা ব্যবহার করা বেশ কঠিন। কেননা গ্রামের কোনো জায়গায় ভাল মত নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়না। যার ফলে এই নিঁ গাছটি তাদের এক মাত্র সহায়।
বেলা ৩টা নেটওয়ার্কের সিগন্যাল পাওয়া মূখ্যম সময়। তাই বেলা গড়াতে বাড়তে থাকে লোকের সমাগম।
এই গ্রামের বাসিন্দা আবুবকরি আলহাসান বলেনঃ নেটওয়ার্কের সিগন্যাল পাওয়া বড় সমস্যা, এখানে সবাই সিগন্যাল পাওয়ার জন্য চেষ্টা করছে। যার ফলে কখনো কখনো বন্ধু এবং আত্মীয় স্বজনের সাথে যোগাযোগ করা কঠিন হয়ে যাই। এর থেকে দুঃখ জনক হচ্ছে যখন এক গর্ভবতী মহিলার জটিলতা দেখা দেয় বা কেউ গুরুতর অসুস্থ হয়। তখন এম্বুলেন্স পাওয়া চরম দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যা সীমাহীন বিষয়।
টনি আসান টেলিকম ইঞ্জিনিয়ার তিনি বলেনঃ এই গাছটি একটি এন্টেনা হিসাবে কাজ করে। এই গাছের শাখা, প্রশাখা শিকড় সিগন্যাল ধরে সেটির প্রতি ফলন ধরাই। যার ফলের এর আসে পাশে এবং তার নিচে থাকা লোকেরা সেই সিগন্যাল পেয়ে থাকে।
এই মুহুর্ত্তে ঘানার সরকার পুরো দেশ জুড়ে নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে দিতে আগ্রহী। কিন্তু তা হতে অনেক সময় সাপেক্ষ। তার প্লে এটি যতদিন না হচ্ছে এই গ্রামের বাসিন্দাদের এই গাছের নিচে আসতে হবে।
এটি উত্তর ঘানার বিলিসিনা গ্রাম যেখানে একটি গাছ তাদেরকে অতি দরকারি মাধ্যম করে দিচ্ছে। যার মাধ্যমে তারা একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। আর যার মাধ্যমে এটি তারা করে তা হলে একটি নিম গাছ। যেটি তাদের একমাত্র নেটওয়ার্কের উৎস। কেননা এই জায়গা ছাড়া আর কোথাও মোবাইলের সিগন্যাল পাওয়া যায়না। তাই এই তাদের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম।
এই নিম গাছের মাধ্যমে তারা তাদের প্রিয়জনের সাথে যোগাযোগ করে থাকে। কিন্তু কিভাবে করে তা জানা যাক এক গ্রামবাসীর কাছ থেকে।
এক গ্রাম বাসি বলেনঃ এই গাছটি আমাদের কাছে খুবি গুরুত্বপূর্ণ এবং পুর গ্রাম এর উপর নির্ভর করে থাকে। কারণ পুরো গ্রামের এটি এক মাত্র জায়গা যেখানে আমরা কল করা বা ধরার জন্য নেটওয়ার্কের সিগন্যাল পাই। তাই আমরা এই গাছটিকে ঠিক মত যত্ন করি। এই গাছের কিছু হলে এই গ্রাম শেষ। যার ফলে আমরা সকল গ্রামবাসীরা এটিকে দেখাশুনা করে থাকি।
এই গ্রামের বেশির ভাগ মানুষের কাছে মোবাইল আছে। কিন্তু সেটা ব্যবহার করা বেশ কঠিন। কেননা গ্রামের কোনো জায়গায় ভাল মত নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়না। যার ফলে এই নিঁ গাছটি তাদের এক মাত্র সহায়।
বেলা ৩টা নেটওয়ার্কের সিগন্যাল পাওয়া মূখ্যম সময়। তাই বেলা গড়াতে বাড়তে থাকে লোকের সমাগম।
এই গ্রামের বাসিন্দা আবুবকরি আলহাসান বলেনঃ নেটওয়ার্কের সিগন্যাল পাওয়া বড় সমস্যা, এখানে সবাই সিগন্যাল পাওয়ার জন্য চেষ্টা করছে। যার ফলে কখনো কখনো বন্ধু এবং আত্মীয় স্বজনের সাথে যোগাযোগ করা কঠিন হয়ে যাই। এর থেকে দুঃখ জনক হচ্ছে যখন এক গর্ভবতী মহিলার জটিলতা দেখা দেয় বা কেউ গুরুতর অসুস্থ হয়। তখন এম্বুলেন্স পাওয়া চরম দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যা সীমাহীন বিষয়।
টনি আসান টেলিকম ইঞ্জিনিয়ার তিনি বলেনঃ এই গাছটি একটি এন্টেনা হিসাবে কাজ করে। এই গাছের শাখা, প্রশাখা শিকড় সিগন্যাল ধরে সেটির প্রতি ফলন ধরাই। যার ফলের এর আসে পাশে এবং তার নিচে থাকা লোকেরা সেই সিগন্যাল পেয়ে থাকে।
এই মুহুর্ত্তে ঘানার সরকার পুরো দেশ জুড়ে নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে দিতে আগ্রহী। কিন্তু তা হতে অনেক সময় সাপেক্ষ। তার প্লে এটি যতদিন না হচ্ছে এই গ্রামের বাসিন্দাদের এই গাছের নিচে আসতে হবে।
0 Comments