সমুদ্র এবং বিচের জন্য দারুন এক জনপ্রিয় জায়গা হল ফ্লোরিডা। তবে সম্প্রতি এটি সুম্পূর্ণ একটি ভিন্ন আলোচনায় এসেছে সবার মাঝে। আর তা হল এখানেই গড়ে উঠেছে প্রথম এবং সুম্পূর্ণ নবায়নযোগ্য শহর।
ফ্লোরিডাই ব্যাবকক রাঞ্চে যুক্তরাজ্যের প্রথম নবায়নযোগ্য শহর যা পুরোপুরি সৌর শক্তি দ্বারা চালিত। ৪৪০ একর জায়গা জুড়ে ৩ লক্ষ ৪৩ হাজার সোলার প্যানেল দিয়ে প্রায় ৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। যা ১৫ হাজার বাড়ির জন্য যথেষ্ট। তবে সৌর শক্তির সব থেকে বড় অসুবিধা হল যখন মেঘ করে বা অন্ধকার বা পরিবেশ খারাপ হয়। কারণ এখন পর্যন্ত বিপুল সৌর শক্তি ধরে রাখার জন্য তেমন কোনো ভালো উপায় আবিষ্কার হয়নি।
তবে এখানে ১০টি ভবন ভর্তি ব্যাটারী রয়েছে। আর এটিই যুক্তরাজ্যের সব থেকে বড় সৌর শক্তির সংরক্ষণ আকার এখানেই। এই বিপুল ব্যাটারী গুলো ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ধরে রাখতে পারে। যা এখানে ২ হাজারের মত বাড়িকে ৪ ঘন্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম।
এখানে রয়েছে স্বনিয়ন্ত্রিত শাটলের সাথে ব্যাবককের নিজস্ব পানি ও আবর্জনা ব্যবস্থাপনা আছে। আর কি পরিমান ব্যবহার করে পারবেন সে ব্যাপারেও বিধি নিষেধ আছে। এইখানে ব্যবহার করা টিনের তৈরি ছাদ ঘরকে অন্তত ১০ শতাংশ বেশি ঘরকে ঠান্ডা রাখে। এইখানে জিমটিও পরিবেশ বান্ধব যা এইখানে ট্রেডমিল দ্বারা শক্তি উৎপন্ন হয়। যার ফলে এটি সয়ংক্রিও বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে।
তবে আপনি বা কোনো দেশ যদি এই ধরনের ধরনের শহর তৈরি করতে চাই। তাহলে থাকে শুন্য থেকে করতে হবে। তবে তা না হলে আপনি কি কল্পনা করতে পারেন একটা আস্ত বড় শহর কি করে এত আধুনিক প্রযুক্তিবান্ধব এবং সব কিছুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়।
তবে ফ্লোরিডাই ব্যাবককে অনেকটাই প্রাচীন আদলে তৈরি করা হয়েছে। এটি সেই সব মানুষদের কথা চিন্তা করে তৈরি করা হয়েছে যারা আধুনিক ভক্ত নন।
এখানে বাসিন্দা কিনলে পরিবার বলেনঃ তাদের রোবট ভ্যাকুয়াম ক্লিনার আছে, ফ্রিজ আর তার সাথে ইলেক্ট্রিক কার। আর তাদেরকে এইখানে আসতে নিজের ভিতরের তাগিদটাই কাজ করেছিল। তিনি আরো বলেন ইন্টারনেটে অনেক ব্লগ পড়ে এই ধরনের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠি। তার স্ত্রী আরো বলেনঃ এখানে পরিবেশবান্ধব ব্যাপারটি আমার পছন্দ হয়েছে। যার ফলে এটি এনার্জি সল্যুশনে বড় ভূমিকা হলে পারে। আগে আমি আটলান্টায় দূষিত কয়লা খনির খানিকটা নিচে বাস করতাম যা মোটেও স্বাস্থকর ছিলনা।
রিচার্ড কিনলে বলেনঃ এখানে থাকলে আপনার কোনো ধরনের অপরাধ কাজ করবে না। যুক্তরাজ্যে বা কোনো ছোট শহরে থাকলে যেটার প্রাণ কেন্দ্রে হেঁটে যাওয়া যাই সেটাই আসলে লাইফস্টাইল হওয়া উচিত। যার ফলে আপনাকে হাঁটতে উৎসাহিত করবে যদিও এখানে ভবন গুলো প্রাচীন ফ্লোরিডার মত। তবে এইখানে আসল ব্যাপারটা হল প্রযুক্তি।
তাই আপনি যদি চিন্তা করেন এই ধরনের প্রযুক্তি ভরা এবং পরিবেশবান্ধব শহরে বাস করবে। তাহলে আগে থেকে পরিকল্পনা করে নিন। হয়তোবা কোনো একদিন আপনি এই ধরনের শহরে বাস করতে পারবেন।
আরো পড়তে পারেন
নতুন একটি স্মার্ট ওয়াচ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করেছে সুইস ওয়াচ কোম্পানি।
কার হাতে আগামীর পৃথিবীর মানুষ নাকি রোবট?
ফ্লোরিডাই ব্যাবকক রাঞ্চে যুক্তরাজ্যের প্রথম নবায়নযোগ্য শহর যা পুরোপুরি সৌর শক্তি দ্বারা চালিত। ৪৪০ একর জায়গা জুড়ে ৩ লক্ষ ৪৩ হাজার সোলার প্যানেল দিয়ে প্রায় ৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। যা ১৫ হাজার বাড়ির জন্য যথেষ্ট। তবে সৌর শক্তির সব থেকে বড় অসুবিধা হল যখন মেঘ করে বা অন্ধকার বা পরিবেশ খারাপ হয়। কারণ এখন পর্যন্ত বিপুল সৌর শক্তি ধরে রাখার জন্য তেমন কোনো ভালো উপায় আবিষ্কার হয়নি।
তবে এখানে ১০টি ভবন ভর্তি ব্যাটারী রয়েছে। আর এটিই যুক্তরাজ্যের সব থেকে বড় সৌর শক্তির সংরক্ষণ আকার এখানেই। এই বিপুল ব্যাটারী গুলো ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ধরে রাখতে পারে। যা এখানে ২ হাজারের মত বাড়িকে ৪ ঘন্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম।
এখানে রয়েছে স্বনিয়ন্ত্রিত শাটলের সাথে ব্যাবককের নিজস্ব পানি ও আবর্জনা ব্যবস্থাপনা আছে। আর কি পরিমান ব্যবহার করে পারবেন সে ব্যাপারেও বিধি নিষেধ আছে। এইখানে ব্যবহার করা টিনের তৈরি ছাদ ঘরকে অন্তত ১০ শতাংশ বেশি ঘরকে ঠান্ডা রাখে। এইখানে জিমটিও পরিবেশ বান্ধব যা এইখানে ট্রেডমিল দ্বারা শক্তি উৎপন্ন হয়। যার ফলে এটি সয়ংক্রিও বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে।
তবে আপনি বা কোনো দেশ যদি এই ধরনের ধরনের শহর তৈরি করতে চাই। তাহলে থাকে শুন্য থেকে করতে হবে। তবে তা না হলে আপনি কি কল্পনা করতে পারেন একটা আস্ত বড় শহর কি করে এত আধুনিক প্রযুক্তিবান্ধব এবং সব কিছুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়।
তবে ফ্লোরিডাই ব্যাবককে অনেকটাই প্রাচীন আদলে তৈরি করা হয়েছে। এটি সেই সব মানুষদের কথা চিন্তা করে তৈরি করা হয়েছে যারা আধুনিক ভক্ত নন।
এখানে বাসিন্দা কিনলে পরিবার বলেনঃ তাদের রোবট ভ্যাকুয়াম ক্লিনার আছে, ফ্রিজ আর তার সাথে ইলেক্ট্রিক কার। আর তাদেরকে এইখানে আসতে নিজের ভিতরের তাগিদটাই কাজ করেছিল। তিনি আরো বলেন ইন্টারনেটে অনেক ব্লগ পড়ে এই ধরনের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠি। তার স্ত্রী আরো বলেনঃ এখানে পরিবেশবান্ধব ব্যাপারটি আমার পছন্দ হয়েছে। যার ফলে এটি এনার্জি সল্যুশনে বড় ভূমিকা হলে পারে। আগে আমি আটলান্টায় দূষিত কয়লা খনির খানিকটা নিচে বাস করতাম যা মোটেও স্বাস্থকর ছিলনা।
রিচার্ড কিনলে বলেনঃ এখানে থাকলে আপনার কোনো ধরনের অপরাধ কাজ করবে না। যুক্তরাজ্যে বা কোনো ছোট শহরে থাকলে যেটার প্রাণ কেন্দ্রে হেঁটে যাওয়া যাই সেটাই আসলে লাইফস্টাইল হওয়া উচিত। যার ফলে আপনাকে হাঁটতে উৎসাহিত করবে যদিও এখানে ভবন গুলো প্রাচীন ফ্লোরিডার মত। তবে এইখানে আসল ব্যাপারটা হল প্রযুক্তি।
তাই আপনি যদি চিন্তা করেন এই ধরনের প্রযুক্তি ভরা এবং পরিবেশবান্ধব শহরে বাস করবে। তাহলে আগে থেকে পরিকল্পনা করে নিন। হয়তোবা কোনো একদিন আপনি এই ধরনের শহরে বাস করতে পারবেন।
আরো পড়তে পারেন
নতুন একটি স্মার্ট ওয়াচ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করেছে সুইস ওয়াচ কোম্পানি।
কার হাতে আগামীর পৃথিবীর মানুষ নাকি রোবট?
0 Comments